এক যুবকের সঙ্গে আ'পত্তিকর অবস্থায় আ'ট'কের ঘটনার পরে আবারও পু'লিশের হাতে ম'দ্যপ অবস্থায় এবং ইয়াবা ও তা সেবনের সরঞ্জামাদীসহ ধ'রা পড়েছেন আ'লোচিত টিকট'ক মডেল তুলি। এসময় তার সঙ্গে থাকা আরও তিনজনকেও আ'ট'ক করেছে পু'লিশ। শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে ঝিনাইদহ সদর থা'নায় ভ্রাম্যমাণ আ'দালত বসিয়ে তাদেরকে এক বছরের কারাদ'ণ্ডা দেওয়া হয়।
আ'ট'ক হলেন, শহরের পবাহাটি গ্রামের তোফাজ্জে'লের মে'য়ে টিকট'ক মডেল সাদিয়া আনজুম তুলি, পাগলাকানাই বাকা ব্রিজ এলাকার রিটুলের ছে'লে মো. সংগ্রাম (২২) ও গয়েশপুর গ্রমের আব্দুল মালেকের ছে'লে মো. সিয়াম হোসেন (২০)।
জানা যায়, গত বছর ৩ জুন রাতে ঝিনাইদহ শহরের মহিলা কলেজ পাড়ার একটি বাসা থেকে আ'পত্তিকর অবস্থায় টিকট'ক ও লাইকি মডেল তুলি ও আশিকুর রহমানকে আ'ট'ক করে পু'লিশ। পরে অ'নৈতিক কর্মকা'ণ্ডের অ'ভিযোগে আ'দালতে সোপর্দ করা হলে আ'দালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। কিন্তু এর কিছু দিন পর বের হয়ে আবারও তুলি মা'দক সেবন ও তার টিকট'ক কর্যক্রম শুরু করেন।
সেসময় সদর থা'নার উপ-পরিদর্শক ও বর্তমান বেতাই ক্যাম্পের ইনচার্জ রফিকুল ইস'লাম জানান, গতবছর যখন তুলিকে আ'ট'ক করা হয়েছিল তখন পবহাটি, আরাপপুর, মহিলা কলেজ পাড়া সহ শহরের বিভিন্ন এলাকার কিছু তরুণ তরুণী এ ধরনের টিকট'কের নামে অসামাজিক কার্যকলাপ, মা'দক সেবন ও ব্যবসা'সহ অ'নৈতিক কর্মকা'ণ্ডে জড়িয়ে পড়ছিল। আমাদের কাছেও নিয়মিত এ ধরনের অ'ভিযোগ আসতে থাকে। এমনই অ'ভিযোগে তুলি ও আশিককে আ'ট'ক করেছিলাম। এরপর কিছুটা কমলেও অনেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এ ধরনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল। তবে এসবের বি'রুদ্ধে আম'রা সব সময়ই সচেষ্ট আছি। তথ্য প্রমাণ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর থা'নার ভা'রপ্রাপ্ত কর্মক'র্তা (ওসি) শেখ মোহাম্ম'দ সোহেল রানা জানান, মা'দক সেবনের সরঞ্জামাদীসহ তুলিসহ তিনজনকে আ'ট'ক করা হয়েছে।