নিজস্ব প্রতিবেদক : ডিসেম্বরে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের ১০৭টি ও বহুজাতিক ১০টিসহ মোট ১১৭টির কোম্পানি আর্থিক বছর। এর মধ্যে ৩২টি ব্যাংক, ৫২টি বিমা ও ২৩টি আর্থিক খাতের কোম্পানি। বিমা খাতের ৫২টি কোম্পানির মধ্যে ১৩টি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং জেনারেল ইন্স্যুরেন্স রয়েছে ৩৯টি। যার মধ্যে তৃতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ৩৫টি কোম্পানির। চলতি মাস থেকে কোম্পানিগুলো বোর্ড সভার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে। ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের সর্বশেষ প্রকাশিত তৃতীয় প্রান্তিকে এই তিন খাতের ৭৫টি ও বহুজাতিক ৭টিসহ মোট ৮২ কোম্পানির আয় বাড়ায় কোম্পানিগুলো থেকে ভালো ডিভিডেন্ড প্রত্যাশায় রয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ব্যাংক খাতের ৩২টি ব্যাংকের মধ্যে গত তিন প্রান্তিকে ২৭ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে। ব্যাংকগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ইউসিবি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এনআরবিসি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, দ্যা সিটি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক এবং ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ০ টাকা ২৮ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় ব্যাংকটির ইপিএস ০ টাকা ১৭ পয়সা বা ১৫৫ শতাংশ বেড়েছে,
প্রাইম ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ০১ পয়সাা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৩৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা।
আইএফআইসি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ০ টাকা ৭২ ঈয়সা।
শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৪৫ পয়সা, যা ২০২০ সালে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা।
প্রিমিয়ার ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৩ ঈয়সা,যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা।
এবি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২৮ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ছিল ৩ টাকা ১৮ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ছিল ১ টাকা ১ পয়সা।
পূবালী ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৫২ পয়সা, যা ২০২০ সালের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৯৪ পয়সা।
ব্র্যাক ব্যাংক ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা।
ওয়ান ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা, যা ২০২০ সালে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ১৫ পয়সা।
ইস্টার্ণ ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২০ সালের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ১০ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৩৩ ঈয়সা।
ঢাকা ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা।
এনসিসি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ০৪ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা।
যমুনা ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর প্রথম তিন প্রান্তিকে ছিলছিল ৩দশমিক১৮ পয়সা ।
ইউসিবি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা।
ব্যাংক এশিয়া: ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১ টাকা ৯৭ পয়সা।
এনআরবিসি ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, যা ২০২০ সালের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯১ পয়সা।
ইসলামী ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা, যা ২০২০ সালে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৩০ পয়সা।
আল-আরাফাহ ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ২৫ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৪৭ পয়সা।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৮১ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ৭৩ পয়সা ।
উত্তরা ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮৯ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ২ টাকা ৭০ পয়সা ।
ট্রাস্ট ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৩ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ৩ টাকা ৭১ পয়সা।
দ্যা সিটি ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৭ পয়সা। যা ২০২০ সালে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৮৯ পয়সা।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক : ব্যাংকটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা।
বিমা খাতের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক অবস্থা:
বিমা খাতের ৩৯টি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে তৃতীয় প্রান্তিকে ৩৫টির ইপিএস বেড়েছে। যেগুলো হলো- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, বিএনআইসি, কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, বিজিআইসি, তাকাফুল ইসলামী, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক, নিটল ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স, জনতা ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স এবং রূপালী ইন্স্যুরেন্স।
অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স : ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫৯ পয়সা।
প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪৩ পয়সা।
ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ০৪ পয়সা।আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ১৫ পয়সা।
বিএনআইসি: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা।
কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৮৯ পয়সা।
প্রাইম ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০২ পয়সা। ১ আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল টাকা ১০ পয়সা।
সিটি জেনারেল: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৭৫ পয়সা।
গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩ টাকা ৫৩ পয়সা।
প্রগতি ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৯৮ পয়সা।
ইসলামী ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।
বিজিআইসি: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ২০ পয়সা।
তাকাফুল ইসলামী: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৮৪ পয়সা।
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪১ পয়সা।
ঢাকা ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৯০ পয়সা।
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫৫ পয়সা।
গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ০১ পয়সা।
কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।
এশিয়া প্যাসিফিক: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা।
নিটল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৮ পয়সা।আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫৫ পয়সা।
পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ০৭ পয়সা। ৮৮ পয়সা।
পিপলস ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।
ডিজিআইসি: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৮৩ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা।
এশিয়া ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা।
রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪ টাকা ১৪ পয়সা।
ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৬০ পয়সা।
জনতা ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ১১ পয়সা।
ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৯ পয়সা।আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৯১ পয়সা।
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৯৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫ টাকা ৪৭ পয়সা।
সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা।
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৯৪ পয়সা।
রূপালী ইন্স্যুরেন্স: ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২১) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
আর্থিক খাতের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক অবস্থা:
আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে তৃতীয় প্রান্তিকে ১৩ কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে। যেগুলো হলো- বে লিজিং, বিডি ফাইন্যান্স, ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, ইসলামিক ফাইন্যান্স, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স, প্রাইম ফাইন্যান্স এবং ইউনাইটেড ফাইন্যান্স।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় বেড়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৭৮ পয়সা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় বেড়েছে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সের। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ০১ পয়সা।
অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে-
বে লিজিং : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ০৯ পয়সা।
বিডি ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫০ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৩৫ পয়সা।
জিএসপি ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৯ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা
ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭০ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।
আইপিডিসি ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ ঈয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ ঈয়সা।
ইসলামিক ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ ঈয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ১৩ ঈয়সা।
ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা।
ফনিক্স ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৫ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা।
প্রাইম ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৫ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে লোকসান ছিল ০৫ পয়সা।
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স : কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২১) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। যা আগের বছর আলোচ্য সময়ে লোকসান ছিল ১৬ পয়সা।
বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক অবস্থা:
বহুজাতিক ১০টি কোম্পানির মধ্যে তৃতীয় প্রান্তিকে আয় আয় বেড়েছে ৭টির। কোম্পানিগুলো হলো- রেকিট বেনকিজার, লিন্ডে বিডি, বিএটিবিসি, আরএকে সিরামিক, লাফার্জহোলসিম, রবি আজিয়াটা ও হাইডেলবার্গ সিমেন্ট।
বিএটিবিসি : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা ৪১ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১৬ টাকা ১৫ পয়সা।
লিন্ডেবিডি : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৫৯ টাকা ৪১ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ৪৭ টাকা ৮২ পয়সা।
লাফার্জহোলসিম : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা।
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ৮৮ পয়সা, যা ২০২০ সালে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৩ টাকা ২ পয়সা।
আরএকে সিরামিকস : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ২১ পয়সা।
রেকিট বেনকিজার : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১০৫ টাকা ২০ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ৯১ টাকা ৪৪ পয়সা।
রবি আজিয়াটা : কোম্পানিটির প্রথম ৩ প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা, যা ২০২০ সালে ছিল ২৫ পয়সা।
০৮ জানুয়ারি ২০২২