দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। মৌলভিত্তির শক্তিশালী কোম্পানি হিসেবে পরিচিত, প্রতিবছর ভালো মুনাফা করে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দেয়া কোম্পানির তুলনায় দাম বেশি হচ্ছে দুর্বল কোম্পানির, যেগুলোর মুনাফা দেয়ার হার কখনো ভালো ছিল না।
গত বছর টানা পাঁচ থেকে ছয় মাস ধরে বেড়েছে দাম। একটি, দুটি নয়, পুরো খাতের সবগুলো শেয়ার। দ্বিগুণের কম বাড়েনি কোনো শেয়ার। এমনকি ছয় গুণ, সাত গুণ, আট গুণও হয়েছে।
তবে পুঁজিবাজারে বাড়লে কমে আর কমলে বাড়ে—এই অমোঘ সূত্র ধরে একপর্যায়ে কমতে থাকে দাম। গত ফেব্রুয়ারি থেকে তিন মাসে কোনোটির দাম কমে ৩০ শতাংশ, কোনোটির ৪০ শতাংশ, কোনোটির বা ৫০ বা ৬০ শতাংশ।
লকডাউনের মধ্যে পুঁজিবাজার যে এবার চাঙা, তার পেছনে আছে সেই বিমা খাতের শেয়ার। একটি, দুটি নয়; পুরো খাত ধরে দৌড়াচ্ছে যেন। তবে জীবনবিমা নয়, লাফ দিচ্ছে সাধারণ বিমার শেয়ার।
এই খাতে তালিকাভুক্ত আছে ৫০টি কোম্পানি, যার মধ্যে সাধারণ বিমা ৩৭টি আর জীবনবিমা ১২টি।
গত বছর বিমা কোম্পানির শেয়ারে দরবৃদ্ধির পেছনে বেশ কিছু গুজব কাজ করছিল। এজেন্টের কমিশন কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ, গাড়ির তৃতীয় পক্ষের বিমা বাতিল করে প্রথম পক্ষের বিমা চালু হলে আয় বাড়বে, লভ্যাংশ বাড়বে, এমন কথা বলাবলি হয়।
এরপর আলোচনায় আসে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেলের মতো বড় বড় প্রকল্প বিমার আওতায় আসছে। এগুলোর ঝুঁকি একেবারেই কম; কোম্পানির লাভ হবে ভালো। তবে পরে জানানো হয়, মেট্রোরেল সরকারি সাধারণ বিমা করপোরেশনের আওতায় থাকবে। এটি পুঁজিবাজার তালিকাভুক্ত নয়।
আবার ১০ বছর আগে করা একটি বিধান সামনে আনা হয়, যেখানে বলা ছিল, কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ৬০ শতাংশ থাকতে হবে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। এমনটি হলে বিমা কোম্পানির শেয়ার মালিকদের নিজেদেরই কিনতে হবে।
কিন্তু আয় বা লভ্যাংশ বাড়ার গুজব সত্য প্রমাণ হয়নি। পরিশোধিত মূলধনের ৬০ শতাংশ নিজেদের হাতে রাখার যে আইন করা হয়েছে, সেটিও কার্যকর হয়নি। তবু আবার ঢালাও দাম বৃদ্ধিতে কারসাজির অভিযোগ উঠেছে।
টানা দুই-তিন দিন দর বাড়ার পর কিছুটা মূল্য সংশোধন। তারপর আবার উত্থান। এভাবে লকডাউনে চলছে ফলে বিমার শেয়ারের লেনদেন।
আবার দাম বাড়ার ক্ষেত্রে আরও কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। মৌলভিত্তির শক্তিশালী কোম্পানি হিসেবে পরিচিত, প্রতিবছর ভালো মুনাফা করে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দেয়া কোম্পানির তুলনায় দাম বেশি হচ্ছে দুর্বল কোম্পানির, যেগুলোর মুনাফা দেয়ার হার কখনো ভালো ছিল না।
৫২ টাকা ৬০ পয়সা সম্পদমূল্য আর গত পাঁচ বছরে কখনো ২৫ শতাংশের কম লভ্যাংশ না দেয়া রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দাম ৫৭ টাকা ৪০ পয়সা। গত পাঁচ বছরে এই কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় সবচেয়ে কম ছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরের মধ্যে গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য সর্বোচ্চ ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়া প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের দাম এখন ১২৫ টাকা ৬০ পয়সা। এটি আবার ১৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার সমন্বয়ের পর।
এই কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ১৯ টাকার কম। গত পাঁচ বছরে কোম্পানিটি সদ্য সমাপ্ত বছরেই শেয়ারপ্রতি সর্বোচ্চ আয় করেছে ৩ টাকা ১০ পয়সা।
গত ছয় বছরের মধ্যে পাঁচ বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়ে এবার ২০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করা প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের দাম এখন ১০৫ টাকা ২০ পয়সা। অথচ এর সম্পদমূল্য রিলায়েন্সের অর্ধেকও না।
বিশ্লেষকদের বক্তব্য
পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ আবু আহমেদ নিজেই প্রশ্ন করেছেন, ‘বিমায় কী আছে? কী কারণে এর দর এত বাড়ছে?’
তিনি বলেন, ‘বিমার এজেন্ট কমিশন বন্ধ করা, যানবাহনে বিমা বন্ধ করা এসব কিছুর সঙ্গে শেয়ারের দর বাড়ার কোনো কারণ দেখি না। কিন্ত বাস্তবে বিমার শেয়ারের দরই বাড়ছে। নিশ্চিত কারসাজি আছে।’
বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থেকে বিমা খাতে বিনিয়োগ করার পরামর্শ এই পুজিবাজার বিশ্লেষকের।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির মধ্যেও বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন আছে। তবে এখন পর্যন্ত তাদের এ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নেই।
জানতে চাইলে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, ‘পুঁজিবাজারের কোন কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়বে কোন কোম্পানির শেয়ারের দর কমবে, সেটি দেখার দায়িত্ব কমিশনের নয়; বরং এই দর বৃদ্ধি ও কমার মধ্যে কোনো কারসাজি হচ্ছে কি না, সেটি দেখার দায়িত্ব কমিশনের।’
‘এই খাত নিয়ে কারসাজি হচ্ছে বলে সন্দেহ তো আছে?’
এমন মন্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের সার্ভেইল্যান্সে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছু ধরা পড়েনি।’
তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা যখন কোনো একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন নানা বিষয় বিবেচনা করেন। সেই কোম্পানির আয় কেমন, লভ্যাংশ কেমন দিচ্ছে, সে কোম্পানি থেকে কী পরিমাণ মুনাফা পাওয়া যাচ্ছে।
‘সব বিষয় বিবেচনা করে যখন একজন বিনিয়োগকারী কোনো একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে তখন তাকে কীভাবে বলবেন, এখানে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ?’
দর বাড়ছেই
ফেব্রুয়ারিতে অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৬ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩৩ টাকা ২০ পয়সা। এপ্রিলে কোম্পানিটির শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৩ টাকা ৩০ পয়সা। এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৭.৭১ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ১৩৮ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে দর কমে দাঁড়িয়েছিল ৯৪ টাকায়। এপ্রিলে কোম্পানিটির শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ১০৫.৫ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটর শেয়ারদর বেড়েছে ১০৯ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৯২ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে দর কমে দাঁড়িয়েছিল ৫০ টাকা ৯০ পয়সা। এপ্রিলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৭১ টাকা ৩ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৮ দশমিক ৬১ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে বিজিআইসির দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৬ টাকা ৫০ পয়সা। সেটির দর মার্চে কমে দাঁড়িয়েছিল ৩৭ টাকা ৮০ পয়সা। এপ্রিলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৪২ টাকা ৯০ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ১১.৮৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে বিএনআইসিএলের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭৫ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে কোম্পানিটির শেয়ারদর কমে দাঁড়িয়েছিল ৩৭ টাকা ৮০ পয়সা। শতকরা হিসাবে কোম্পানিটি দর হারিয়েছিল ৫০.১৯ শতাংশ।
এপ্রিলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১০৯ টাকায়। ফলে এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৬৫.৩২ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬৭ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৫৮ টাকা ৩০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৬০ টাকা ৪০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ৩.৪৭ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩৫ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে দর কমে দাঁড়িয়েছিল ২৩ টাকায়। এপ্রিলে এসে লেনদেন হচ্ছে ২৮ টাকা ৮০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ২০.১৩ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬৪ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩০ টাকা ৩০ পয়সায়। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪৪ টাকা ৩০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ৩১.৬০ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৭ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩৪ টাকা ১০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫২ টাকা ৩০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শতকরা শেয়ারদর বেড়েছে ৩৪.৭৯ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬১ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩৯ টাকা ৮০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৬২ টাকা ৪০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর শতকরা বেড়েছে ৩৫.৯৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ১১৯ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৯০ টাকায়। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ১১৬ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২২.৪৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৩ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ২৭ টাকা ৩০ পয়সায়। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৩ টাকা ৬০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৮.৭৫ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৫ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে সে কোম্পানির শেয়ারদর কমে হয়েছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৩ টাকা। ফলে এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২৬.৩৬ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩০ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ১৮ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ২৭ টাকা ৬০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৩৪.৭৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬৯ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩০ টাকা ২০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪১ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৬.৫২ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭৩ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৫৫ টাকা ৭০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫৬ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে দশমিক ৭ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৭ টাকা ৭০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৩৬ টাকা ৫০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫১ টাকায়। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৮.৪৩ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে জনতা ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৪ টাকা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ২৮ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২৭.০৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩৮ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছে ২৬ টাকা ৪০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩২ টাকা ৯০ পয়সা। এক মাসে শতকরা দর বেড়েছে ১৯.৭৫ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫২ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩১ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪০ টাকা ৫০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৩.৪৫ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে নিটোল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭৬ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে শেয়ার দর কমে হয়েছিল ৪০ টাকা ৩০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫৬ টাকা ২০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর শতকরা বেড়েছে ২৮.২৯ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৩ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে কোম্পানিটির শেয়ারদর কমে হয়েছে ২৯ টাকা ৯০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪২ টাকা ৯০ পয়সা। এক মাসে শতকরা দর বেড়েছে ৩০.৩০ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ১৬১ টাকা ৩০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমেছে ১০৬ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ১০৫ টাকা ৬ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর শতকরা কমেছে দশমিক ৩ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে পিপলস ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৭ টাকা। মার্চে শেয়ার দর কমে হয়েছিল ৩২ টাকা ৫০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪৬ টাকা ৩০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারদর শতকরা বেড়েছে ২৯.৮০ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫০ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৩২ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪১ টাকা ৮০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শতকরা দর বেড়েছে ২৩.৪৪ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ১০০ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৫৮ টাকা ৩০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৭৫ টাকা ৬০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শতকরা দর বেড়েছে ২২.৮৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে প্রগতি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭৬ টাকা ৯০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৪৭ টাকা। এপ্রিলে ৬১ টাকা ৫০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শতকরা দর বেড়েছে ২৩.৫৭ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৫ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ২৯ টাকা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪২ টাকা ৮০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি দর শতকরা বেড়েছে ৩২.২৪ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ১০২ টাকা ৭০ পয়সা। মার্চে শেয়ারপ্রতি দর কমে হয়েছিল ৭১ টাকা ৬০। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ১২৫ টাকা ৬০ পয়সা। এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি দর বেড়েছে ৪২.৯৯ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩৯ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ২২ টাকা ২০। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৫ টাকা ৯০ পয়সা। এক মাসে শেয়ারদর শতকরা বেড়েছে ৩৮.১৬ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭৩ টাকা ৪০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৫৪ টাকা ১০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫৭ টাকা ৪০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ০৫.৭৪ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬২ টাকা ১০ পয়সা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৪৩ টাকা ৪০। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫২ টাকা ২০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ১৬.৮৫ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে রূপালী ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪৮ টাকা ৫০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ২৮ টাকা ৫০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৮ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ২৫.১৯ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৭১ টাকা ৩০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৪২ টাকা ১০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৬৩ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ৩৩.২৮ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩৯ টাকা ৩০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৩৯ টাকা ৮০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ৩৮.৯৪ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৫ টাকা। মার্চে শেয়ারদর কমে হয়েছিল ৪০ টাকা ৭০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৪৯ টাকা। এক মাসে কোম্পানিটি শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ১৬.৯৩ শতাংশ।
ফেব্রুয়ারিতে ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের দর সর্বোচ্চ উঠেছিল ৬৩ টাকা ৮০ পয়সা। মার্চে দর কমে হয়েছিল ৩৯ টাকা ৯০ পয়সা। এপ্রিলে লেনদেন হচ্ছে ৫২ টাকা ১০ পয়সা। এক মাসে শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ২৩.৪১ শতাংশ।