অত্যাধুনিক এক্স রে করে দেখা যায়, শব্দ শোনার ক্ষেত্রে এ ধরণের ব্যাঙ এর ফুসফুস কিংবা পেশির ভূমিকা নেই। মুখ গহ্বরের মাধ্যমেই বাইরের শব্দগুলো এদের অন্তঃকর্ণে ঢোকে এবং শব্দ শোনার কাজটি অদ্ভুত ভাবেই সারে। এ ভাবেই আর কোনো প্রাণী শব্দ শোনে কিনা তা এখনো জানা যায় নি। বিষয় টা বেশ অদ্ভুত! তাই না? আর এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেছে প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমী অব সায়েন্স নামক সাময়িকী!
এবার আসা যাক "আয়না" সম্পর্কে। আয়নাতে প্রতিবিম্বিত হয়ে পুরো আলো কখনোই ফিরে আসে না। এমনকি স্নো হোয়াইটের ডাইনি নিজ প্রতিবিম্ব দেখার জন্য যে প্রতিবিম্ব ব্যবহার করত তাতেও না। কিন্তু এবার এমন একটি আয়না তৈরি করা হয়েছে যা থেকে প্রতিবিম্বিত হয়ে শতভাগ আলো ফিরে আসে। এ আয়নাটা তৈরি হয়েছে সিলিকন নাইট্রেট থেকে। আর এ আয়নায় দৃষ্টীটিগ্রাহ্য আলোক তরঙ্গদৈর্ঘ্য এর চেয়েও মাপে অনেক ছোট ছিদ্র করা হয়েছে। বিশেষ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এর লোহিত আলো ৩৫ ডিগ্রি কোনাকুনি করে ফেলা হলে পুরো আলোই এ আয়নায় প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। কারণ ছিদ্রগুলো দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করতে গিয়ে আলোক তরঙ্গগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে এবং একে অন্যকে ঢুকতে দেয় না।
আয়না থেকে প্রতিফলিত হয়ে আলো পুরোপুরি ফিরে আসলে সুবিধা কি হবে?
যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এ আয়না গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে!