বোবায় ধরা আসলে কি?
বোবা !!
অনেকেই বলে বোবায় ধরেছে । অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি ঘুমের মাঝে আছেন হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠলেন কিন্তু বিছানা থেকে কোন ভাবেই উঠতে পারছেন না। কিংবা হাত পা নাড়তে পারছেন না কেউ, মনে হচ্ছে কেউ আপনার হাত পায়ে ধরে রেখেছে। তখন অনেক কষ্ট হয়, অস্বস্তিকর অনুভুতি হয়। এইটাকেই অনেকে বোবা বলে থাকে ।
আসলে বোবা বলে কিছু নেই । সব হচ্ছে আমাদের মস্তিস্কের খেলা । স্বপ্নের কতগুলো স্তর থাকে । সাধারনত আমরা প্রথম স্তরের স্বপ্ন দেখি । এই স্বপ্ন দেখার কারন আমাদের সাব কনশিয়াস মাইন্ড ঘুমের সময় পুরুনো স্মৃতিগগুলো ওলট পালট করে । কিন্তু মাঝে মাঝে ওলট পালট করতে গিয়ে মস্তিষ্ক বিভ্রান্ত হয়ে নিজ থেকেই একটা কাহিনী তৈরি করে । আর আমাদের শরীর ঘুমের মাঝেই সেই কাহিনীর জন্য রিয়েক্ট করতে থেকে । একে ডিপ ড্রিমিং বলা যেতে পারে । এইটা স্বপ্নের দ্বিতীয় স্তর ।
স্বপ্ন সাধারনত সাদা কালো হয় । কিন্তু এই ডিপ ড্রিমিং গুলো মাঝে মাঝে রঙিন হয়। এই ডিপ ড্রিমিং এর কারনে আমাদের শরীরের অংগ গুলো প্রতিক্রিয়া করে । কিন্তু ঘুমের মাঝে যদি এমন হয় তাহলে যেকোন দুর্ঘটনা ঘটা সম্ভব তাই আমাদের মস্তিষ্ক আবার নিজ থেকেই শরীরের সকল স্নায়ু কে নিস্তেজ করে দেয় । আর হঠাৎ করে যখন আপনার ডিপ ড্রিমিং ভাঙবে তখন আপনি বাস্তব না স্বপ্নের মাঝে আছেন তা বুঝতে সমস্যা হবে । তাই বডি রিলাক্সের জন্য মস্তিষ্ক ঘুম ভাঙার পরো বডিকে কিছুটা সময় নিস্তেজ করে রাখে । ফলে আপনি যতই চেস্টা করুন না কেন আপনি নড়তে পারবেন না ।
আর আপনি স্বপ্ন দেখছেন নাকি বাস্তবে আছেন তা বুঝতে হলে একটি চিকন সরলরেখা আকতে চেস্টা করুন । যদি সরলরেখা সোজা হয় তাহলে আপনি জাগ্রত আর যদি সরলরেখা বাকা হয় তাহলে আপনি স্বপ্নের মাঝে আছেন ।
উল্লেখ্য যে, যাদের মস্তিষ্ক স্বপ্ন দেখার সময় শরীরের স্নায়ুকোষ গুলো নিস্তেজ করতে পারেনা তারা একটা রোগে ভোগে । এটাকে স্লিপ ওয়াকিং বলে ।
তাহলে আশা করি বুঝা গেল বোবায় ধরার ব্যাপার টা ।
বোবা !!
অনেকেই বলে বোবায় ধরেছে । অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি ঘুমের মাঝে আছেন হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠলেন কিন্তু বিছানা থেকে কোন ভাবেই উঠতে পারছেন না। কিংবা হাত পা নাড়তে পারছেন না কেউ, মনে হচ্ছে কেউ আপনার হাত পায়ে ধরে রেখেছে। তখন অনেক কষ্ট হয়, অস্বস্তিকর অনুভুতি হয়। এইটাকেই অনেকে বোবা বলে থাকে ।
আসলে বোবা বলে কিছু নেই । সব হচ্ছে আমাদের মস্তিস্কের খেলা । স্বপ্নের কতগুলো স্তর থাকে । সাধারনত আমরা প্রথম স্তরের স্বপ্ন দেখি । এই স্বপ্ন দেখার কারন আমাদের সাব কনশিয়াস মাইন্ড ঘুমের সময় পুরুনো স্মৃতিগগুলো ওলট পালট করে । কিন্তু মাঝে মাঝে ওলট পালট করতে গিয়ে মস্তিষ্ক বিভ্রান্ত হয়ে নিজ থেকেই একটা কাহিনী তৈরি করে । আর আমাদের শরীর ঘুমের মাঝেই সেই কাহিনীর জন্য রিয়েক্ট করতে থেকে । একে ডিপ ড্রিমিং বলা যেতে পারে । এইটা স্বপ্নের দ্বিতীয় স্তর ।
স্বপ্ন সাধারনত সাদা কালো হয় । কিন্তু এই ডিপ ড্রিমিং গুলো মাঝে মাঝে রঙিন হয়। এই ডিপ ড্রিমিং এর কারনে আমাদের শরীরের অংগ গুলো প্রতিক্রিয়া করে । কিন্তু ঘুমের মাঝে যদি এমন হয় তাহলে যেকোন দুর্ঘটনা ঘটা সম্ভব তাই আমাদের মস্তিষ্ক আবার নিজ থেকেই শরীরের সকল স্নায়ু কে নিস্তেজ করে দেয় । আর হঠাৎ করে যখন আপনার ডিপ ড্রিমিং ভাঙবে তখন আপনি বাস্তব না স্বপ্নের মাঝে আছেন তা বুঝতে সমস্যা হবে । তাই বডি রিলাক্সের জন্য মস্তিষ্ক ঘুম ভাঙার পরো বডিকে কিছুটা সময় নিস্তেজ করে রাখে । ফলে আপনি যতই চেস্টা করুন না কেন আপনি নড়তে পারবেন না ।
আর আপনি স্বপ্ন দেখছেন নাকি বাস্তবে আছেন তা বুঝতে হলে একটি চিকন সরলরেখা আকতে চেস্টা করুন । যদি সরলরেখা সোজা হয় তাহলে আপনি জাগ্রত আর যদি সরলরেখা বাকা হয় তাহলে আপনি স্বপ্নের মাঝে আছেন ।
উল্লেখ্য যে, যাদের মস্তিষ্ক স্বপ্ন দেখার সময় শরীরের স্নায়ুকোষ গুলো নিস্তেজ করতে পারেনা তারা একটা রোগে ভোগে । এটাকে স্লিপ ওয়াকিং বলে ।
তাহলে আশা করি বুঝা গেল বোবায় ধরার ব্যাপার টা ।
Tags:
Medical